ফাইল ছবি
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ২৭ নভেম্বর, শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। দিনটি শহীদ ডা. মিলন দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৯০ সালের এই দিনে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী গণঅভ্যুত্থানে চিকিৎসক নেতা ডা. মিলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) সামনে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন।
ডা. মিলনের রক্তদানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নতুন গতি সঞ্চারিত হয় এবং ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরশাসনের পতন ঘটে।
ঢাকা মেডিকেলে শহীদ মিলন দিবসের শ্রদ্ধা শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ৯০ ও ২৪ গনঅভ্যুথান থেকে সকল রাজনীতিকদের শিক্ষা নিতে হবে। দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে যারা খেলছে, ষড়যন্ত্র করছে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
এসময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, শহীদ ডা. মিলন শাসকের বিরুদ্ধ কন্ঠ তুলেছেছিলেন। যারা গণতন্ত্রের পক্ষে থাকবে, তাদেরকে শ্রদ্ধা করি। এই আন্দোলন শিখিয়েছে, স্বৈরাচার নিপাত হবেই। নতুন করে কোন স্বৈরাচার মাথা তুলে দাড়াতে পারবে না।
ডা. শামসুল আলম খান মিলন ১৯৭৩ সালে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এসএসসি ১৯৭৫ সালে নটরডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তারপর তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে (কে-৩৪)। ১৯৮৩ সালে এমবিবিএস ডিগ্রী লাভ করে ডাক্তারী পেশায় যোগ দেন।